রবিবার, ০৩ অগাস্ট ২০২৫, ০৩:৩৩ পূর্বাহ্ন

দৃষ্টি দিন:
সম্মানিত পাঠক, আপনাদের স্বাগত জানাচ্ছি। প্রতিমুহূর্তের সংবাদ জানতে ভিজিট করুন -www.coxsbazarvoice.com, আর নতুন নতুন ভিডিও পেতে সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের ইউটিউব চ্যানেল Cox's Bazar Voice. ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে শেয়ার করুন এবং কমেন্ট করুন। ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
বিপ্লবের নামে আর কোন প্রাণহানি চাইনা:প্রফেসর মুফিজুল হক জাতীয় নির্বাচনের ঘোষণা আসবে শিগগিরই : আইন উপদেষ্টা পেকুয়ায় মোটরসাইকেল, ৭০০ পিস ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি আটক আংশিক পরিবর্তন চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রুটে সৈকত ও প্রবাল এক্সপ্রেসের সময়সূচি প্লট বরাদ্দে দুর্নীতির অভিযোগে শেখ হাসিনা ও তাঁর ছেলে–মেয়ের বিচার শুরু জি এম কাদেরের কার্যক্রম সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালন‍ায় নিষেধাজ্ঞা “কক্সবাজার মাদক ও মানবপাচারের দূর্গ” সদরের লিংকরোডে ভবন থেকে পড়ে ব্যবসায়ীর রহস্যজনক মৃত্যু কোনো ধরনের নিরাপত্তার সমস্যা নেই ৫ আগস্ট : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ডাকসু নির্বাচন: নির্বাচন ঘিরে আন্দোলনপ্রসূত ছাত্রনেতাদের নাম আলোচনায়

শীতে চুল ফেটেছে, করণীয় কী

 

লাইফস্টাইল ডেস্ক:

শীতে বাতাসের আর্দ্রতা কমে যায়। এই সময়ে আবহাওয়া হয়ে উঠে শুষ্ক। এর প্রভাব পড়ে শরীর ও মনে। কমে আসে চুলের সৌন্দর্য। চুলের দরকার হয় বাড়তি যত্ন।

রাতে ঘুমানোর সময় চুল ছেড়ে দেওয়ার অভ্যাস থাকলে ছাড়তে হবে। নরম কোনো ব্যান্ড দিয়ে চুলগুলো বেঁধে নেবেন। এতে বালিশে ঘষা লাগবে না। সম্ভব হলে দুই বেণি করে ঘুমাতে যাবেন।

রূপবিশেষজ্ঞরা বলেন, প্রতিদিন নিয়ম করে চুলে তেল মালিশ করতে হবে। আর যদি প্রতিদিন চুলে তেল মালিশ করা সম্ভব না হয়, তাহলে সপ্তাহে অন্তত তিন দিন তেল দিতেই হবে।

সব থেকে ভালো ব্যাপার হতে পারে, যদি আপনি শ্যাম্পু করার আগে চুলে তেল দিয়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিট রাখতে পারেন। এই শীতে তেল ছাড়া শ্যাম্পু করলে চুলের রুক্ষতা বেড়ে যাবে। শ্যাম্পু করার সময় চুলে বেশি চাপ প্রয়োগ করা যাবে না।

গোসলের সময় গরম পানির ব্যবহার চুলের জন্য ক্ষতিকর, তাই চুল পরিষ্কারের জন্য সবসময় ঠান্ডা পানি ব্যবহার করতে হবে। শীতকালে অনেকে চুলে গরম পানি ব্যবহার করে থাকে, এটি হেয়ার ড্যামেজ করে। সুতরাং সাবধান।

শ্যাম্পু করার পরে চুলে কন্ডিশনার ব্যবহার করুন। এতে চুল হয় মসৃন ফলে ভেঙে যাওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশেই কমে যায়। কন্ডিশনার চুলের গোড়া থেকে অন্তত এক ইঞ্চি দূর থেকে প্রয়োগ করা উচিত।

অনেকেই চুল মোছার সময় খুব চাপ প্রয়োগ করে থাকেন। বারবার ঘর্ষণের ফলে চুল সুস্থতা হারিয়ে ফেলে। এবং গোড়া থেকে ভেঙে যাওয়ার আশংকা তৈরি হয়। তাই চুল মোছার সময় যতটা সম্ভব আলতোভাবে মুছুন। চুল মোছার জন্য নরম তোয়ালে ব্যবহার করুন।

গোসলের পরপরই চুলে চিরুনি ব্যবহার করবেন না। কারণ ভেজা চুল সবথেকে ভঙ্গুর অবস্থায় থাকে।

চুল ভালো রাখার জন্য নিয়মিত হেয়ার প্যাক ব্যবহার করতে পারেন। চুল শুষ্ক বা মিশ্র হলে ১০ থেকে ১৫ দিন পরপর, আর তৈলাক্ত হলে ১৫ দিন পরপর চুলে প্যাক লাগান।

রুক্ষ চুলের জন্য উপযুক্ত প্যাক ঘরেই তৈরি করে নিতে পারেন। সেক্ষেত্রে নারকেল তেলের সঙ্গে ক্যাস্টর অয়েল ও ভিটামিন ই অয়েল মিশিয়ে নিলেই আপনার প্যাক তৈরি। এই প্যাকটি চুলে ম্যাসাজ করুন। সারারাত রেখে পরদিন সকালে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে নিন।

চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে ভিটামিন, লোহা এবং প্রোটিন জাতীয় পুষ্টিকর খাবার নিয়মিত গ্রহণ করা জরুরি। বেশি বেশি প্রোটিন জাতীয় শাক-সবজি চুল ভালো রাখতে সহায়তা করে। এছাড়া পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করলে ভালো থাকবে আপনার চুল। অনেকে পানি কম খান কিন্তু চুল ভালোবাসেন। ভালোবাসার জন্য এই অপ্রিয় অভ্যাসটি প্রিয় করে তুলুন।

ভয়েস/আআ

Please Share This Post in Your Social Media

© All rights reserved © 2023
Developed by : JM IT SOLUTION